
অর্থাৎ গঙ্গা ও যমুনার মধ্যে দুইটি মৎস্য সাদা বিচরণ করিতেছে। উহাদের যিনি ভক্ষণ করেন ,তিনি মৎস্য সাধক। ইড়া ও পিঙ্গলা নাম দুটি নাড়ী আমাদের নাসিকায় শ্বাস -প্রশ্বাসরূপে বহিতেছে। এই শ্বাস -প্রশ্বাস ভক্ষণ করেন -অথাৎ প্রাণায়াম দ্বারা সুষুম্নায় কুম্ভক করেন তিনিই মৎস্য -সাধক।
অর্থাৎ 'মা ' শব্দে রসনা ,আর তার অংশ বাক্য। যিনি এই বাক্য ভক্ষণ করেন -তিনিই মাংস -সাধক। খেচরী মুদ্রা দ্বারা তালু মূল ভেদ ক্রিয়া উপরে উঠিয়া বাক্য সংযম করেন -তিনি মাংস -সাধক।
অর্থাৎ ব্রক্ষ্ম রন্ধ্র হিতে যে সোমধারার (অমৃত ) ক্ষরণ হয় ,তাহা পান করিয়া যিনি আনন্দময় থাকেন- তিনিই মদ্য -সাধক।
৪) মূদ্রা :-
অর্থাৎ সহস্রদলে মহাপদ্মে পারদের ন্যায় কোটী সূর্যাসম প্রকাশমান ও কোটি চন্দ্রের ন্যায় সুশীতল ,অতীব কমনীয় ,মহাকুণ্ডলিযুক্ত জ্ঞানোদয় হইলে তাহাকে মুদ্রা -সাধক বলে।
অর্থাৎ সহস্রদলে মহাপদ্মে পারদের ন্যায় কোটী সূর্যাসম প্রকাশমান ও কোটি চন্দ্রের ন্যায় সুশীতল ,অতীব কমনীয় ,মহাকুণ্ডলিযুক্ত জ্ঞানোদয় হইলে তাহাকে মুদ্রা -সাধক বলে।
অর্থাৎ মৈথুন পরমতত্ত্ব -সৃষ্টি ,স্থিতি ও প্রলয়ের কারন। মৈথুন হইতে সুদুর্লভ ব্রক্ষ্মজ্ঞান লাভ হয়। মূলাধারস্থিত কুণ্ডলিনী -শক্তিকে জাগ্রত করিয়া সহস্রদলে সদাশিবের সহিত সম্মিলন করার নাম মৈথুন। এখন বুঝিয়া দেখুন যে প্রকৃত পঞ্চমকারের অর্থ কি ;
No comments:
Post a Comment