ইসলাম সম্প্রদায়ের ধর্মগ্রন্থেও নিরামিষ আহারের সমর্থন দেখা যায়। আরবী সহি মসনদ গ্রন্থে আছে :-
"গাভীর দুগ্দ্ধ অশেষ উপকারী ,তাহার ঘৃত ঔষধ ,
কিন্তু মাংস অপকারী ও রোগ আনয়নকারী। "
---গার্হস্থানীতি - সমিন উদ্দিন আহম্মদ।
মুসলমুসলমান সম্প্রদায়ের শেষ নবী পয়গম্বর হজরত মহম্মদ নিরামিষ আহার করিতেন ,এমন কি তিনি বলিয়াছেন যে ,যাহারা পিয়াজ রসুন খায় তাহারা মসজিদে যাইবার অনুপযুক্ত। এই সমন্ধে কোরানের একটি বাণী উদ্ধৃত করা হইল :-
"লাই ইয়ানা লোল্লাহ লোহামোহা ওয়ালা দেমায়হা ওয়ালাকি ইয়ানা লেযৎ তাক ওয়ামিন কুম। কাজালেকা দুঃখ খারাহা লেতোকার বেরুল্লাহ অলোমা হাদাকূম। "
"আল্লার নিকট তাহার মাংস ও তাহার রক্ত কখনও পৌঁছে না বা তিনি তাহা ইচ্ছা করেন না ,বরং তোমার অসৎকর্ম হইতে নিজেকে রক্ষা কর ,ইহাই তিনি ইচ্ছা করেন। তিনি আমাদের অধীনে কার্য্য নির্ব্বাহের জন্য পশুদিগকে সৃষ্টি করিয়াছেন ,সেজন্য তোমরা খোদার বহু প্রশংসা করিবে। এই সৎ পথ প্রাপ্তির অর্থাৎ সৎ শিক্ষার জন্যই খোদা এই ব্যবস্থা করিয়াছেন। যাহারা অন্যের মঙ্গল সাধন করে খোদা তাহাদের মঙ্গল সাধন করিয়া থাকেন। "
---কোর -আন ২২হজর ৫।
No comments:
Post a Comment